শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০৮ পূর্বাহ্ন

নোটিশঃ
দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় সাংবাদিক  নিয়োগসহ পরিচয় পত্র নবায়ণ চলছে।

মহাকাশে নতুন ‘পৃথিবী’ ?

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, তারা পৃথিবীর প্রায় সমান আকৃতির একটি গ্রহ খুঁজে পেয়েছে যার পরিবেশও অনেকটা পৃথিবীর মতই। নতুন এই গ্রহটির নাম দেওয়া হয়েছে কেপলার ফোর-ফাইভ-টু-বি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, যতোটা দূরত্ব থেকে আমাদের পৃথিবী সূর্যকে পরিভ্রমণ করে, এই নতুন গ্রহটির অবস্থানও, তার যে সূর্য, সেটা থেকে একই দূরত্বে। ফলে এটি খুব বেশি গরম বা ঠাণ্ডা নয়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এর ফলে এই গ্রহে পানি থাকার মত
উপযোগী পরিবেশ আছে, যা প্রাণের উন্মেষ ঘটার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপাদান।
পৃথিবীর সাথে মিল আছে এরকম চার হাজার গ্রহের সন্ধান মিলেছে
কেপলার টেলিস্কোপ এ পর্যন্ত পৃথিবীর সঙ্গে সাদৃশ্য আছে এরকম অন্তত চার হাজার গ্রহ খুঁজে পেয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে এই নতুন গ্রহটির সঙ্গেই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মিল। পৃথিবী থেকে এই গ্রহটি এক হাজার চারশো আলোকবর্ষ দূরে।
আমাদের পৃথিবীর সাথে নতুন এই গ্রহটির কোথায় কোথায় মিল আর সেখানেও কি প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে- শুনুন নাসার –পরের সংখ্যায়-
ম্যালেরিয়ার প্রথম টীকা
ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে বিশ্বের প্রথম প্রতিষেধক, আফ্রিকায় ব্যবহার করার আগে একটি বড়ো ধরনের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে।
এই টীকা কতোটা নিরাপদ ও কার্যকর সেই পরীক্ষায় সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে ইউরোপিয়ান ওষুধ সংস্থা।
ব্রিটিশ একটি প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সো স্মিথ ক্লাইন এই প্রতিষেধক প্রস্তুত করেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে- মসকিউরিক্স।
ম্যালেরিয়া আক্রান্ত হয়ে যারা মারা যায় তাদের বেশিরভাগই আফ্রিকান শিশু
এই টীকাটি বাচ্চাদের চিকিৎসার জন্যে ব্যবহার করা যাবে কীনা, সেবিষয়ে আরো পরীক্ষা নিরীক্ষার পর, এবছরের শেষের দিকে মতামত জানাবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
গবেষণায় দেখা গেছে বাচ্চাদের জন্যে এই টীকা মাত্র ৪৬ শতাংশ কার্যকর এবং ছোট্ট শিশুদের জন্যে ওষুধ একেবারেই কাজ করে না।
গ্ল্যাক্সো স্মিথ ক্লাইনের একজন বিজ্ঞানী জো কোহেন, এই টীকা আবিষ্কারের চেষ্টায় যিনি গত তিরিশ বছর ধরে যিনি গবেষণা করছেন, তিনি বলেছেন, প্রত্যেক বছর ২০ কোটি মানুষ ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়। মশা-বাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়ে সারা বিশ্বে বছরে প্রায় ছয় লাখ শিশুর মৃত্যু হয়, যাদের বেশিরভাগই পাঁচ বছরের নিচে, এবং এরা বাস করে আফ্রিকায় সাহারা মরুভূমির আশেপাশের দেশগুলোতে।
“ফলে এই ওষুধ ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই-এ নতুন একটি অস্ত্র হিসেবে কাজ করবে। অল্প কিছু মাত্রায় হলেও এই ওষুধ ম্যালেরিয়াকে প্রতিরোধ করতে পারবে, যার বড়ো ধরণের প্রভাব পড়বে জনস্বাস্থ্যের ওপর।” চলবে–

নিউজটি শেয়ার করুন

All rights reserved © meghnapost.com